Posts

Showing posts from August, 2022

সুদ, মুনাফা ও মূলধন নির্ণয়ের সূত্র

  সূত্রঃ সুদ,মুনাফা এ মূলধন সূত্রঃ ১   যখন মুলধন, সময় এবং সুদের হার সংক্রান্ত মান দেওয়া থাকবে তখন-সুদ / মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদেরহার) / ১০০ প্রশ্নঃ ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত? সমাধানঃ সুদ / মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০ = ১১৪ টাকা সূত্রঃ ২   যখন সুদ, মুলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার) প্রশ্নঃ ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে? সমাধানঃ সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫) = ৪ বছর সূত্রঃ ৩  যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকে তখন –সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০ প্রশ্নঃ বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে? সমাধানঃ সময় = (২– ১) /১০ x ১০০ = ১০ বছর সূত্রঃ ৪  যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সময় উল্লেখ থাকে তখনসুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০ প্রশ্নঃ সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে? সমাধানঃ সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০ = ২৫% সূত্রঃ ৫  যখন সুদ সময় ও মূলধন দেওয়া থাকে তখনসুদের হার = (সুদ x ১০...

ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? ব্যবস্থাপনার জনক কে?

 ★ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? #প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যবস্থাপক যে সকল কার্যাবলী (পরিকল্পনা, সংগঠন, কর্মীসংস্থান, নেতৃত্ব, নিয়ন্ত্রণ) সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করে থাকে তার সমষ্টিকে ব্যবস্থাপনা বলে। ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল খুব সুন্দর ভাবে তা উপস্থাপন করেছেন। তিনি ব্যবস্থাপনাকে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে, ব্যবস্থাপনা হলো পূর্বানুমান ও পরিকল্পনা করা, সংগঠিত করা, আদেশ নির্দেশ দেওয়া, সমন্বয়সাধন এবং নিয়ন্ত্রণ করা।” টেরি এবং ফ্রাংকলিন (Terry & Franklin) এর মতে “ব্যবস্থাপনা হলো এমন একটি স্বতন্ত্র প্রক্রিয়া যা মানুষ ও অন্যান্য সম্পদ সমূহের সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে উদ্দেশ্য নির্ধারণ ও তা অর্জনের নিমিত্তে পরিকল্পনা, সংগঠন, উদ্বুদ্ধ করন ও নিয়ন্ত্রণ কার্যের সাথে সম্পৃক্ত। ব্যস্থাপনা শুধু প্রাতিষ্ঠানিক জীবনেই সীমাবদ্ধ নয় বরং ব্যক্তি জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে রয়েছে ব্যবস্থাপনার অবদান। ★ব্যবস্থাপনার জনক? #আসলে ব্যবস্থাপনার জনক কে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। ব্যবস্থাপনার শাখা-প্রশাখা অনেক। একেক শাখায় একেকজনের ভূমিকা রয়েছে।  নিম্নে ব...

গণিতের সূত্রাবলী।ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র।দৈর্ঘ্য পরিমাপ।

  পাটিগণিত এর সূত্রাবলীঃ ◕ যোগফল ও গড় নির্ণয়ের সূত্র ❉ ধারার পদসংখ্যা= {(শেষপদ-১ম পদ)÷ প্রতিপদের পার্থক্য} ❉ ধারার যোগফল={( ১ম পদ+শেষপদ)× পদসংখ্যা}÷২ ❉ ধারার গড়=( ১ম পদ+শেষপদ)÷২ ◕ ক্ষেএফল নির্ণয়ের সূত্র ❉ আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য×প্রস্থ) বর্গ একক ❉ আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ) ❉ সামান্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি×উচ্চতা (বর্গ একক) ❉ বর্গের ক্ষেত্রফল = (বাহু)² (বর্গ একক) ❉ বর্গক্ষেত্রর পরিসীমা = ৪ ×বাহুর দৈর্ঘ্য ❉ বর্গাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= বর্গ একক ❉ আয়তাকার ঘনবস্তুর আয়তন = (দৈর্ঘ×প্রস্থ×উচ্চতা) ঘন একক ❉ ত্রিভুজাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক ❉ ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল=১/২(a+b)×h [aওb সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্য ও hউচ্চতা] ❉ ঘনকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=6 ❉ আয়তাকার ঘনবস্তুর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=২(ab×bc×ca) [aদৈর্ঘ্য, bপ্রস্থ, c উচ্চতা] ❉ বৃত্তের পরিধি=২πr, ❉ বৃত্তের ক্ষেত্রফল= πr² = 22/7r² {এখানে বৃত্তের ব্যাসার্ধ r} ❉ চার দেয়ালের ক্ষেত্রফল = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)×উচ্চতা ◕ দৈর্ঘ্য পরিমাপ ❉ ১ কি.মি = ১০০০ মিটার ❉ ১ কি.মি = ১০ হেক্টোমিটার ❉ ১ কি.ম...

জ্যামিতির সংজ্ঞা।বৃত্তের পরিধি।বৃত্তের ক্ষেত্রফল

চাকরির পরীক্ষার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ  জ্যামিতির সংজ্ঞাঃ ১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?— ৬ সমকোণ ২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি— ৭২০ ডিগ্রি ৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়— ৯গুন ৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে— অন্ত:কেন্দ্র ৫.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ––৯০ ডিগ্রী ১.তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের বলে— সদৃশ ত্রিভুজ 2.ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি–দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম ৩.কোন ত্রিভুজের একটি বাহু উভয় দিকে বর্ধিত করায় উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণগুলি সমান হলে , ত্রিভুজটি— সমদ্বিবাহু ৪. ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?— প্রবৃদ্ধ কোণ ৫.একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দু,টি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি–১৮০ ডিগ্রি ১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?— ৬ সমকোণ ২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি— ৭২০ ডিগ্রি ৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়— ৯গুন ৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুত...

সাম্প্রতিক প্রশ্নাবলী আগস্ট ২০২২।সাধারণ জ্ঞান ২০২২।আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী ২০২২

-------------------------------------- সাম্প্রতিক প্রশ্নাবলী  -------------------------------------- বাংলাদেশ ======================== প্র: পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হয় কবে?  উঃটি ২০ আগস্ট ২০২২ জাজিরা ) প্র: HSBC'র বাংলাদেশের রিটেইল ব্যাংকিংয়ের প্রথম নারী প্রধান হিসেবে নিয়োগ পান কে? উ: তানমি হক। প্র: সম্প্রতি শ্বেতচন্দন গাছ উৎপাদনে প্রথমবারের মতো সাফল্য পায় কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট। প্র: গণিতবিদ ও উচ্চমাধ্যমিক জ্যামিতি ও ক্যালকুলাস বইয়ের লেখক অধ্যাপক এ এ কে এম লুৎফুজ্জামান মৃত্যুবরণ করেন কবে?obydur joy উ: ৫ আগস্ট ২০১২।  প্রঃ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে একশ গান গেয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েন কে? উ: লিসা কালাম।  প্র: আমাদের অর্থে আমাদের পদ্মা সেতু গ্রন্থটি সম্পাদনা করেন কে?  উ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।  প্রঃ দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে কতটি? উ: ১০৮টি প্র: জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী,জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার কত? উঃ১.২২% প্র: জনতমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, পুরুষ ও ম...

যৌথমূলধনী কোম্পানি কি? যৌথমূলধনী কোম্পানির বৈশিষ্ট্য

  যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা কোম্পানিঃ সাধারণ অর্থে,কতিপয় ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে সেচ্ছায়,যৌথভাবে মূলধন বিনিয়োগ করে যে আইনসম্মত ব্যবসায় গঠন করে তাকে যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা যৌথমূলধনী কোম্পানি বলে। ব্যাপক অর্থে,যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা কোম্পানি হলো আইনসৃষ্ট ও আইনসম্মত কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তার অধিকারী, চিরন্তন অস্তিত্বসম্পন্ন সীমিত দায় সম্পন্ন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান যেখানে কতিপয় ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে যৌথভাবে মূলধন বিনিয়োগ করে।  প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ ১।১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন এর ২(১-ঘ) ধারা অনুয়ায়ী, "কোম্পানি বলতে কোম্পানি আইনের অধীনে গঠিত ও নিবন্ধিত  অথবা কোনো বিদ্যমান কোম্পানিকে বোঝায়।" ২।❝কোম্পানি হলো এমন একটি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তাযা অদৃশ্য, অস্পর্শনী অথচ আইনের মধ্যে টিকে থাকে।❞ -----জন মার্শাল  ৩।❝কোম্পানি বলতে আইন স্বীকৃত এমন একটি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তাকে বুঝায় যার একটি নাম,একটি সাধারণ সীল ও যৌথ মূলধন থাকে এবং তা সীমিত দায় বিশিষ্ট ও হস্তান্তর যোগ্য নির্দিষ্ট মূল্যের শেয়ারে বিভক্ত।❞     -----অধ্যাপক ওয়াই,কে,বুশান ★আরও পড়ুন (  গ্রাফিকাল ইউজার ইন্ট...

What is management accounting। scope of management accounting। Tools and techniques of management accounting। Importance of management accounting

Management accounting is a special Branch of accounting. It is a modern and scientific innovation of accounting. The part of accounting that helps managers in taking decision providing accounting information is called management accounting.  Many authors and institutions have defined the management accounting in different ways. Some of The popular definations are given below: 1.  Management accounting is concerned with accounting information tgat is useful to management of an organisation.  _R.N. Anthory 2. Management accounting is regarded as any form of accounting which enables a business organisation to be conducted more efficiently.  _ICAB 3. Management accounting is used to describe the accounting methods, system and techniques which cupled with special knowledge and ability assist management in its take of maximizing profits and minimizing loss. _J.Batty  In fine,we can say management accounting is a ]art of general accounting process which provid...

বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২।Bangladesh Navy job circular 2022

Image
 বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়োগ সার্কুলার ২০২২ বাহিনী: বাংলাদেশ নৌবাহিনী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ: ১৭ আগস্ট ২০২২ ব্যাচ: ২০২৩ পদ: নাবিক ও এমওডিসি শূন্যপদ সংখ্যা: অনির্দিষ্ট চাকরির ধরণ: ফুল টাইম কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোন স্থান আবেদন মাধ্যমে: অনলাইন আবেদন ফি: ২০০/- টাকা অনলাইনে আবেদন শুরু: ১৭ আগস্ট ২০২২ আবেদনের শেষ তারিখ: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত পদ সমূহ ১। পদের নামঃ ডিই/ ইউসি (সিম্যান, কমিউনিকেশন ও টেকনিক্যাল) পদ সংখ্যাঃ ৪৮৩ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ বিজ্ঞান বিভাগ হতে মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। ২। পদের নামঃ মেডিকেল পদ সংখ্যাঃ ৩০ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ জীববিজ্ঞান সহ বিজ্ঞান বিভাগ হতে মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। ৩। পদের নামঃ পেট্রলম্যান, রাইটার, স্টোর পদ সংখ্যাঃ ৮১ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। ৪। পদের নামঃ কুক ও স্টুয়ার্ড পদ সংখ্যাঃ ৫৯ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। ৫। পদের নামঃ এমওডিসি (নৌ) পদ সংখ্যাঃ ১৫ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। ৬। পদের নামঃ টোপাস পদ সংখ্যাঃ ২২ টি শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। প্রার্থীর বয়স ও অন্যা...

বিশ্বায়ন কি। বিশ্বায়ন এর সংজ্ঞা।বিশ্বায়ন কাকে বলে?what is globalization? বিশ্বায়ন এর কারণ

  বিশ্বায়ন(Globalisation)      ব র্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার অন্যতম ধারণা হলো বিশ্বায়ন।বিশ্বায়ন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ globalisation. এর glob শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৫১ সালে।Global শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৬৭৬ সালে।তবে পৃথিবীতে globalization শুরু হয় ষাটের দশকে।বিশ্বায়নের উপর প্রথম প্রবন্ধ রচনা করেন রোলান্ড রবার্টসন ১৯৮৫ সালে।করেনআর বর্তমানে globalisation শব্দটি বিশ্বজনীন বা সার্বজনীন।  বিশ্বায়ন সম্পর্কে বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানী বিভিন্ন সংজ্ঞা প্রদান করেছেন। নিম্নে কিছু সংজ্ঞা প্রদান করা হলোঃ ১।❝বিশ্বায়ন হলো বিশ্বের সংকোচন এবং পরষ্পর নির্ভরশীলতা।❞ ___Roland Robertson  ২।❝বিশ্বায়ন হলো বিশ্বব্যাপী সামাজিক সম্পর্কের প্রগাঢ়করণ❞ ___Anthony  ৩।❝বিশ্বায়ন হলো একটি সামগ্রিক কমিউনিটির মধ্যে সমস্ত মানুষকে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া। ❞ _____Martin Albro অতএব পরিশেষে বলা যায় যে, বিশ্বায়ন হলো বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়ন এর যুগের একটি প্রচলিত ও গ্রহণযোগ্য ধারণা। যা সারাবিশ্বজুড়ে একই ধরণের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং একই সাংস্কৃতিক নকশা তৈরি করে দিচ্ছে এব দুর্বল কর...

কীভাবে ব্লগের পোস্ট দ্রুত গুগলে ইন্ডেক্স করবো?

Image
 আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠকগণ।আশা করি সবাই ভালো আছেন। তো আজকে আমরা জানব কীভাবে ব্লগের পোস্ট দ্রুত গুগলে ইন্ডেক্স করা যায়। শুরু করার আগে জেনে নেয়া যাক ইন্ডেক্স জিনিসটা কি? আমরা যারা ব্লগে কন্টেন্ট লিখালিখি করি তারা প্রত্যেকেই চাই যাতে আমাদের ব্লগে ভিজিটর বাড়ুক। আমাদের উদ্দ্যেশ্য হলো পাঠক ধরে রাখা।এক্ষেত্রে ভালো মানের কন্টেন্ট লিখতে হবে যাতে ভিজিটররা  আপনার কন্টেন্ট পড়ে আবার ভিজিট করতে  আসে আপনার সাইটে। তো ভালো মানের কন্টেন্ট লিখলে গুগল নিজ থেকে ইন্ডেডেক্স করে দেয়।এক্ষেত্রে আমাদের উচিত ভালো মানের কন্টেন্ট লিখা।অবশ্যই অন্যদের চেয়ে ইউনিক আর্টিকেল লিখার চেষ্টা করবেন। এখন প্রশ্ন হলো গুগল যদি ইন্ডেক্স করে দেরি করে সেক্ষেত্রে কি করবেন? সেজন্য আছে গুগল সার্চ কনসোল,যার মাধ্যমে আপনি মুহূর্তেই আপনার আর্টিকেল ইন্ডেক্স করে নিতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে নেয়া যাক কীভাবে দ্রুত ইন্ডেক্স করবেন। নিচে স্কিনসটের মাধ্যমে দেখানো হলো ঃ প্রথমে আপনি যেই পোস্ট টা ইন্ডেক্স করাতে চান সেটির লিংক কপি করে নিন। এরপর উপরের চিত্রের মতো ব্লগে ঢুকে ড্যাসবোর্ডে ক্লিক করে সেটিং এ গেলে নিচের দিকে দেখতে প...

পণ্য ও সেবার পার্থক্য

  পণ্যঃ যে সকল দৃশ্যমান বস্তু বিনিময়ের মাধ্যমে সম্পর্ক সৃষ্টি করে তাকে পন্য বলে। পণ্য কাকে বলে সেবাঃ যে সকল পণ্য অদৃশ্যমান কিন্তু যার বিনিময় মূল্য রয়েছে তাকে সেবা বলে।  সেবা কাকে বলে ১।পণ্য মূলত বস্তুগত, দৃশ্যমান ও স্পর্শযোগ্য।  অপরদিকে সেবা অবস্তুগত, অদৃশ্যমান এবং স্পর্শ করা যায় না। ২।পণ্যকে মজুদ তথা সংরক্ষণ করা যায়।  অপরদিকে সেবা মজুদকরণ সম্ভব হয়না। ৩।পণ্যের গুণাগুণ সহজে পরিমাপ করা যায়। অপরদিকে সেবার গুণাগুণ পরিমাপ করা বেশ জটিল ও কষ্টসাধ্য।  ৪।পণ্য মূলত মূলধন ঘন। অপরদিকে সেবা মূলত শ্রমঘন।  ৫।পণ্যের উৎপাদন স্থল ও ভোক্তার অবস্থানের দূরত্ব বেশি থাকে। অপরদিকে সেবা প্রদানকারী ও গ্রহণকারীর অবস্থান পরস্পরের কাছাকাছি।  ৬।পণ্যের বাজার মূলত আঞ্চলিক, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক হয়ে থাকে। অপরদিকে সেবার বাজার মূলত স্থানীয়। 

সেবা কাকে বলে।সেবা কি?

  সেবাঃ যে সকল পণ্য অদৃশ্যমান কিন্তু যার বিনিময় মূল্য রয়েছে তাকে  সেবা বলে।অর্থাৎ যা স্পর্শ করা যায় না কিন্তু সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে ক্রয় বিক্রয় করা হয় এমন কার্যাবলিকে সেবা বলে। প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ ১।"Any activity or benefit that one-party can offer to another that is essentially intangible and does not result in the ownership of anything is called service." ____Philip Kotler. অর্থাৎ, যে সকল অদৃশ্য বিষয় বা সুবিধা একজনের নিকট থেকে অন্যজনের নিকট দেয়া যেতে পারে তবে কোনো মালিকানা সৃষ্টি হয়না ঐ সকল সুবিধাকে সেবা বলে। ২। সেবা   হচ্ছে অস্পর্শনীয় পণ্য যা ভোক্তার সুবিধা প্রদান করে এবং এটি প্রায় মানবিক ও যান্ত্রিক প্রচেষ্টার সাথে জড়িত।  ____Skinner.  ৩।আলাদাভাবে শনাক্তযোগ্য ও অস্পর্শ যে সকল কাজ অভাব পূরণ ও সন্তুষ্টি বিধান প্রদান করে যা সচারাচর অন্য কোনো পণ্যের সাথে সম্পৃক্ত নয় তাকে সেবা বলে। ____J. Stanton  আরও পড়ুনঃ ★ পণ্য কাকে বলে পণ্য ও সেবার পার্থক্য উপর্যুক্ত আলোচনা ও সংজ্ঞা গুলো বিশ্লেষণ করে পাইঃ- ১।সেবা অস্পর্শনীয় অথচ শনাক্তযোগ্য। ২।মানুষের ...

পণ্য কাকে বলে।পণ্য কি

  পণ্যঃ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান যে সকল দৃশ্যমান বস্তু  বিনিময়ের মাধ্যমে সম্পর্ক সৃষ্টি করে তাকে  পণ্য বলে।সাধারণত দ্রব্যসামগ্রীকে পণ্য হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে বাজারজাতকরণে পণ্য শব্দটি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাজারজাতকরণের দৃষ্টিকোণ থেকে যে সকল বস্তু মানুষের অভাব মেটাতে সক্ষম তাকে পণ্য বলে। প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ ১। "Something that can  satisfy the need and want of human is called product." _____ S.J. Skinner.  ২।"পণ্য হলো ক্রেতাদের অধিকার ও মনোযোগ  অর্জনের জন্য বাজারে প্রাপ্য একটি জিনিস যা ব্যবহার ও ভোগের মাধ্যমে ক্রেতা  তার অভাব ও চাহিদা পূরণ করতে পারে।এটা বস্তুগত, সেবাগত,ব্যক্তি,স্থান, সংগঠন বা ধারণার একটি সমন্বয় হতে পারে। "   _____Philip Kotler. ★ সেবা কাকে বলে পণ্য ও সেবার পার্থক্য উপর্যুক্ত আলোচনা ও সংজ্ঞাগুলো বিশ্লেষণ করে পাইঃ- ১। পণ্য দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান উভয়ই হতে পারে। ২।পণ্যের বিনিময় মূল্য রয়েছে। ৩।গ্রাহকের প্রয়োজন ও অভাব মেটাতে সক্ষম।  ৪।প্রয়োগ বা অভাবের সন্তুষ্টি বিধান করতে পারে এমন যে কোনো কিছুই পণ্য। ★ বিমা কাকে বলে।ইন্স...

পিতা ও পুত্রের বয়সের সমষ্টি ৫২ বছর। ৫ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত ছিল ৫ঃ২। এখন পিতার বয়স কত? দৈনিক বিদ্যা- dainikbidda

  ৫ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত ছিল ৫ :২ ধরা যাক, ৫ বছর আগে তাদের বয়স ছিল ৫x এবং ২x। সুতরাং, ৫ বছর আগে তাদের বয়সের যোগফল ৫x + ২x = ৭x. এখন পিতা ও পুত্রের বয়স যথাক্রমে (৫x+৫) এবং (২x+৫)। এখন তাদের বয়সের যোগফল ৫x+৫ + ২x+৫ = ৭x + ১০ আমরা জানি, এখন তাদের বয়সের সমষ্টি ৫২ বছর। সূতরাং, ৭x + ১০ = ৫২ ৭x = ৫২-১০ ৭x = ৪২ x = ৪২/৭ x = ৬ সুতরাং, এখন পিতার বয়স = (৫x+৫) = ৫*৬ + ৫ = ৩০ + ৫ = ৩৫ সুতরাং, এখন পিতার বয়স ৩৫ বছর।

জলপরী ও কাঠুরে গল্পের প্রশ্ন সমাধান।দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন

 প্রশ্ন: কাঠুরিয়া রোজ কী করত? উত্তর: ঈশপ রচিত জলপরী ও কাঠুরের গল্পটিতে একজন কাঠুরিয়ার কথা বলা হয়েছে। সে ছিল খুব গরিব। কাঠুরিয়া রোজ এক বনে কাঠ কাটতে যেত। দৈনিক কাঠ কেটে বিক্রি করে যা রোজগার করত তাই দিয়ে কোনো রকমে খেয়ে-পরে তার দিন চলত। প্রশ্ন: কাঠুরিয়ার দিন কীভাবে চলত? উত্তর: গল্পের রাজা ঈশপ রচিত জলপরী ও কাঠুরের গল্পটিতে একজন কাঠুরিয়ার জীবনকাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে। কাঠুরিয়া এক বনে রোজ কাঠ কাটতে যেত। দৈনিক কাঠ বিক্রি করে যা রোজগার করত তাই দিয়ে কোনো রকমে খেয়ে-পরে তার দিন চলত। প্রশ্ন: কাঠুরিয়া কেন কাঁদতে লাগল? উত্তর: কোনো এক বনে কাঠুরিয়া রোজ কাঠ কাটতে যেত। সে ছিল গরিব। দৈনিক কাঠ কেটে বিক্রি করে যা রোজগার করত তাই দিয়ে কোনো রকমে তার দিন চলত। একদিন এক নদীর ধারে সে কাঠ কাটতে গেল। সেখানে গিয়ে একটা গাছে যেই কুড়াল দিয়ে ঘা মেরেছে, অমনি তার হাত ফসকে কুড়ালটা গভীর পানির মধ্যে পড়ে গেল। নদী ছিল খরস্রোতা। তা ছাড়া নদীতে কুমিরের ভয়ও ছিল ভয়ানক। রোজগারের সম্বল একমাত্র কুড়ালটি হারিয়ে যাওয়ায় সে মুষড়ে পড়ে। তাই নিরুপায় হয়ে কাঠুরিয়া গাছের গোড়ায় বসে কাঁদতে লাগল।   প্রশ্ন: ...

পদ্মা ব্রিজের ইঞ্জিনিয়ারিং। পদ্মা সেতুর খুটিনাটি তথ্য।dainikbidda.blogpost.com

 পদ্মা ব্রিজের ইঞ্জিনিয়ারিংঃ হয়তো খুব কম লোকেরই ধৈর্য হবে সম্পূর্ণ পড়াটি কিন্তু পড়লে অনেক কিছু জানা যাবে। বাংলাদেশের খুব কম মানুষ আছে, যে পদ্মা নদী সামনা সামনি দেখেনি। আপনি পদ্মাকে দেখলে, কি দেখেন? এর প্রস্থ?? অবশ্যই প্রস্থ। কারণ এর গভীরতা, স্রোতের বিশালতা এত সহজে বোঝা যায় না। নদীর গভীরতা কত জানেন? পানির প্রায় চল্লিশ মিটার নিচে নদীর তলদেশ। মিটার কিন্তু। ফিট না। চল্লিশ মিটার মানে ১৩১ ফিট প্রায়। দশ ফিট করে সাধারণত এক তালার হাইট। সেই হিসাবে, পদ্মা নদীর তলদেশ থেকে পানির পৃষ্ঠের হাইট হল ১৩ তলা বিল্ডিং এর সমান। তাহলে ব্রিজের কলামগুলো (যেগুলোকে আসলে সিভিল ভাষায় পিয়ার বলে ) ১৩ তলা বিল্ডিং এর সমান হতে হবে। কিন্তু কলাম যদি মাটিতে গাঁথা না থাকে, পদ্মার যে স্রোত, কলাম তো ভেসে চলে যাবে। কি মনে হয়, ১৩ তলার সমান লম্বা কলাম ভেসে যাবে না? যাবে ভাই। এটা পদ্মা। # তো কলাম মাটিতে গেঁথে দিতে হবে। কতটুকু গাঁথবেন? পদ্মার তলদেশের মাটি হল বালি টাইপের, নরম কাদা টাইপ। পাথরের মত শক্ত না। বেডরক প্রায় ৮কিমি নিচে বলে ধারনা করা হয়। ৮কিমি হল মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা! তো বেডরক পর্যন্ত যাওয়ার স্বপ্ন না দেখাই ভাল। অ...

তিন অঙ্কের ক্ষুদ্রতম একটি সংখ্যা থেকে ৩ বিয়োগ করলে বিয়োগফল ৩ দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য, ৪ বিয়োগ করলে ৪ দিয়ে এবং ৫ বিয়োগ করলে ৫ দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য হয়। সংখ্যাটি কত?

  তিন অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা = 10,000. এখানে বলা হয়েছে যে পাঁচ অঙ্কের ঐ ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি থেকে 3 বিয়োগ করলে 3 - দ্বারা বিভাজ্য হবে, 4 বিয়োগ করলে 4 দ্বারা বিভাজ্য এবং 5 বিয়োগ করলে 5 দ্বারা বিভাজ্য হবে। এবার 3, 4 ও 5 দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যাটি কমপক্ষে হবে এই তিন সংখ্যার লসাগু -র সমান হবে। এই তিন সংখ্যার লসাগু হয় = 3 ×4 × 5 = 60. এখন 60 - দ্বারা বিভাজ্য পাঁচ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা = 10000 ÷60. তাতে দেখা যাবে ভাগফল হয় 166 এবং ভাগশেষ হয় 40. কিন্তু ভাগশেষ বিয়োগ করলে, বিয়োগফল চার অঙ্কের সংখ্যা হয়ে যায়। কাজেই, বিয়োগ করা চলবে না। কাজেই, ক্ষুদ্রতম বিভাজ্য সংখ্যাটি হয় =10000 +(60 -40) = 10020. [ ক্ষুদ্রতম সংখ্যার ক্ষেত্রে যে কোন অঙ্কের মূল সংখ্যার সাথে যোগ করে বিভাজ্য সংখ্যা বার করতে ভাগশেষকে ভাজক থেকে বিয়োগ করে সেই সংখ্যার সাথে যোগ করতে হবে।] [এখন , 3, 4, 5 দ্বারা বিভাজ্য ক্ষুদ্রতম সংখ্যার সাথে আবার 3, 4 ও 5 বিয়োগ করে যদি সেই সংখ্যাদ্বারা বিভাজ্য করতে একই পদ্ধতিতে একই লসাগু যোগ করলে, তবেই সেই ঈপ্সিত সংখ্যাটি পাওয়া যাবে।] তাহলে, সেই সংখ্যাটি হবে (10020 +60) = 10080. আশা করি, বু...

একটি শ্রেণীর প্রতি বেঞ্চে ৪ জন করে ছাত্র বসলে ৩টি বেঞ্চ খালি থাকে। কিন্তু প্রতি বেঞ্চে ৩ জন করে বসলে ৬ জন দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ঐ শ্রেণীর ছাত্র সংখ্যা কত?

  সমাধান:  ধরি, বেঞ্চের সংখ্যা = x টি প্রশ্নমতে, (x-3)4 = 3x+6          =>  4x-12 = 3x+6          =>  4x-3x = 6+12          =>      x = 18 ঐ শ্রেণির ছাত্র সংখ্যা = 3x+6 = 3*18+6 = 60 জন