Posts
Showing posts with the label বাংলা ব্যাকরণ
ভাবসম্প্রসারণ সকলের তরে সকলে আমরা। ভাবসম্প্রসারণ নানান দেশের নানান ভাষা
- Get link
- X
- Other Apps
ভাব-সম্প্রসারণ লিখার নিয়ম।ভাবসম্প্রসারণ কাকে বলে? ভাব সম্প্রসারণ কিভাবে লিখব
- Get link
- X
- Other Apps
'ভাব-সম্প্রসারণ' কথাটির অর্থ কবিতা বা গদ্যের অন্তর্নিহিত তৎপর্যকে ব্যাখ্যা করা, বিস্তারিত করে লেখা, বিশ্লেষণ করা। ঐশ্বর্যমণ্ডিত কোনো কবিতার চরণে কিংবা গদ্যাংশের সীমিত পরিসরে বীজধর্মী কোনো বক্তব্য ব্যাপক ভাবব্যঞ্জনা লাভ করে। সেই ভাববীজটিকে উন্মোচিত করার কাজটিকে বলা হয় ভাব-সম্প্রসারণ। ভাববীজটি সাধারণত রূপকধর্মী, সংকেতময় বা তৎপর্যপূর্ণ শব্দগুচ্ছের আবরণে প্রচ্ছন্ন থাকে। নানা দিক থেকে সেই ভাবটির ওপর আলোকসম্পাত করে তার স্বরূপ তুলে ধরা হয় ভাব-সম্প্রসারণে। ভাববীজটি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি, এ ধরনের কবিতার চরণে বা গদ্যাংশে সাধারণত মানবজীবনের কোনো মহৎ আদর্শ, মানবচরিত্রের কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য, নৈতিকতা, প্রণোদনমূলক কোনো শক্তি, কল্যাণকর কোনো উক্তির তাৎপর্যময় বাঞ্জনাকে ধারণ করে আছে। ভাব-সম্প্রসারণ করার সময় সেই গভীর ভাবটুকু উদ্ধার করে সংহত বক্তব্যটিকে পূর্ণভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে। সেই ভাব রূপক-প্রতীকের আড়ালে সংগুপ্ত থাকলে, প্রয়োজনে যুক্তি, উপমা, উদাহরণ ইত্যাদির সাহায্যে বিশ্লেষণ করতে হবে। ভাব-সম্প্রসারণের কিছু নিয়ম ভাব-সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কয়েকটি দিকের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি ...
বাগধারা নবম দশম শ্রেণির। বাগধারা অর্থসহ বাক্য রচনা।বাংলা দ্বিতীয় পত্র।Bagdhara
- Get link
- X
- Other Apps
ণত্ব বিধান ও ষত্ব বিধান। উপসর্গ কাকে বলে।উপসর্গ কত প্রকার?
- Get link
- X
- Other Apps
ণত্ব ও ষত্ব বিধান ণত্ব বিধান বলতে কী বোঝায়? উত্তর: তৎসম শব্দের বানানে ণ-এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণত্ব বিধান । ণ-ত্ব বিধানের ৫টি সূত্র লিখুন । উত্তর: ১. ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে দন্ত্য ন ব্যবহৃত হয়ে যুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হলে, সব সময় মূর্ধন্য হয়। যেমন- ঘণ্টা, কাণ্ড ইত্যাদি। ২. ঋ, র, ষ এর পরে মূর্ধন্য হয়। যেমন- তৃণ, ঋণ, বর্ণনা ইত্যাদি । ৩. ঋ, র, ষ এর পরে স্বরধ্বনি, য য় ব হ ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয় ধ্বনি থাকলে পরবর্তী ন মূর্ধন্য হয়। যেমন- কৃপণ, হরিণ, অর্পণ ইত্যাদি । ৪. বিদেশি শব্দে মূর্ধন্য ব্যবহার হবে না। যেমন- কর্নেল ৫. কতকগুলো শব্দে স্বভাবতই ণ হয়। যেমন- চাণক্য মাণিক্য, বণিক, পণ ইত্যাদি। আরও পড়ুন : বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? ষ-ত্ব বিধান বলতে কী বোঝায়? উত্তর তৎসম শব্দের বানানে 'য' এর ব্যবহারের নিয়মকে -ত্ব বিধান বলে। য-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম লিখুন। উত্তর ১. অ, আ ভিন্ন অন্য স্বরধ্বনির এবং ক ও র-এর পরের খ- প্রত্যয়ের স থাকলে তা থ হয়। যেমন- ভবিষ্যৎ, মুমূর্ষু ইত্যাদি। ২. ই-কারান্ত এবং উ-কারান্ত উপসর্গের পর কতকগুলো ধাতুতে য হয়। যেমন- অভিষেক, প্রতিষেধক, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি...
বিসর্গসন্ধি
- Get link
- X
- Other Apps
নির্মল=নিঃ + মল নিশ্চয়= নিঃ + চয় নিরাপদ = নিঃ + আপদ নিষ্কৃতি = নিঃ + কৃতি পুনর্মিলন= পুনঃ + মিলন পুনঃপুন= পুনঃ + পুনঃ পুনরাবৃত্তি= পুনঃ + আবৃত্তি পুনর্বাসন= পুনঃ + বাসন প্রাতরাশ= প্রাতঃ + আশ বহিষ্কার=বহিঃ + কার বাচস্পতি = বাচঃ + পতি বয়ঃ + বৃদ্ধ বয়োবৃদ্ধ =বয়ঃ+বৃদ্ধ ভাস্কর =ভাঃ + কর ভ্রাতুষ্পুত্র = ভ্রাতুঃ + পুত্র মনস্তাপ =মনঃ + তাপ মনোজ = মনঃ + জ মনোযোগ = মনঃ + যোগ যশইচ্ছা =যশঃ + ইচ্ছা যশোভিলাষ = যশঃ + অভিলাষ যশোলাভ = যশঃ + লাভ শিরউপরি = শিরঃ + উপরি = শিরঃ + ছেদ শিরশ্ছেদ=শিরঃ+ছেদ শ্রেয়স্কর = শ্রেয়ঃ + কর সদ্যোজাত = সদ্যঃ + জাত সদ্যোমৃত = সদ্যঃ + মৃত হরিশ্চন্দ্র = হরিঃ + চন্দ্র
বাগধারা
- Get link
- X
- Other Apps
১. কচুকাটা করা - নির্মমভাবে ধ্বংস করা ২. কচু পোড়া - অখাদ্য ৩. কচ্ছপের কামড় - যা সহজে ছাড়ে না ৪. কলম পেষা - কেরানিগিরি ৫. কলুর বলদ - এক টানা খাটুনি ৬. কথার কথা - গুরুত্বহীন কথা ৭. কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব বস্তু ৮. কপাল ফেরা - সৌভাগ্য লাভ ৯. কাকতাল - আকস্মিক/দৈব যোগাযোগজাত ঘটনা ১০. কত ধানে কত চাল - হিসেব করে চলা ১১. কড়ায় গণ্ডায় - পুরোপুরি ১২. কান খাড়া করা - মনোযোগী হওয়া ১৩. কানকাটা - নির্লজ্জ ১৪. কান ভাঙানো - কুপরামর্শ দান ১৫. কান ভারি করা - কুপরামর্শ দান ১৬. কাপুড়ে বাবু - বাহ্যিক সাজ ১৭. কেউ কেটা - গণ্যমান্য ১৮. কেঁচে গণ্ডুষ - পুনরায় আরম্ভ ১৯. কেঁচো খুড়তে সাপ - বিপদজনক পরিস্থিতি ২০. কই মাছের প্রাণ* - যা সহজে মরে না ২১. কুঁড়ের বাদশা - খুব অলস ২২. কাক ভূষণ্ডী - দীর্ঘজীবী ২৩. কেতা দুরস্ত - পরিপাটি ২৪. কাছা আলগা - অসাবধান ২৫. কাঁচা পয়সা - নগদ উপার্জন ২৬. কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব বস্তু ২৭. কূপমণ্ডুক - সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন, ঘরকুনো ২৮. কাঠের পুতুল - নির্জীব, অসার ২৯. কথ...
এক কথায় প্রকাশ
- Get link
- X
- Other Apps
১. অকাল কুষ্মাণ্ড - অপদার্থ, অকেজো ২. অক্কা পাওয়া - মারা যাওয়া ৩. অগাধ জলের মাছ - সুচতুর ব্যক্তি ৪. অর্ধচন্দ্র - গলা ধাক্কা ৫. অন্ধের যষ্ঠি - একমাত্র অবলম্বন ৬. অন্ধের নড়ি - একমাত্র অবলম্বন ৭. অগ্নিশর্মা - নিরতিশয় ক্রুদ্ধ ৮. অগ্নিপরীক্ষা - কঠিন পরীক্ষা ৯. অগ্নিশর্মা - ক্ষিপ্ত ১০. অগাধ জলের মাছ - খুব চালাক ১১. অতি চালাকের গলায় দড়ি - বেশি চাতুর্যের পরিণাম ১২. অতি লোভে তাঁতি নষ্ট - লোভে ক্ষতি ১৩. অদৃষ্টের পরিহাস - বিধির বিড়ম্বনা, ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা ১৪. অষ্টরম্ভা - ফাঁকি ১৫. অথৈ জলে পড়া - খুব বিপদে পড়া ১৬. অকূল পাথার*** - ভীষণ বিপদ ১৭. অন্ধকারে ঢিল মারা - আন্দাজে কাজ করা ১৮. অমৃতে অরুচি - দামি জিনিসের প্রতি বিতৃষ্ণা ১৯. অগস্ত্য যাত্রা - চির দিনের জন্য প্রস্থান ২০. অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী - সামান্য বিদ্যার অহংকার ২১. অনধিকার চর্চা - সীমার বাইরে পদক্ষেপ ২২. অরণ্যে রোদন - নিষ্ফল আবেদন ২৩. অহি-নকুল সম্বন্ধ* - ভীষণ শত্রুতা ২৪. অন্ধকার দেখা - দিশেহারা হয়ে পড়া ২৫. অমাবস্যার চাঁদ** - দুর্লভ বস্তু...
গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা
- Get link
- X
- Other Apps
পরীক্ষায় আসা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা। ১. খাঞ্জা খাঁ - নবাবী চালচলন, দিলদরিয়া ভাব। ২. খর দজ্জাল - প্রচণ্ড অত্যাচারী ৩. কুরুক্ষেত্র কাণ্ড - ভীষণ ঝগড়াঝাটি ৪. কালনেমির লঙ্কাভাগ - মাত্রাতিরিক্ত আশা করে নিরাশ হওয়া ৫. শাঁখের করাত - উভয় শঙ্কট ৬. শাপে বর - অনিষ্টের মধ্যে ইষ্ট লাভ ৭. শিখণ্ডী খাড়া করা - অাড়াল থেকে অন্যায় কাজ করা ৮. শিবরাত্রির সলতে - একমাত্র সন্তান বা বংশধর ৯. শ্যাম রাখি না কুল রাখি - দোটানায় পড়া ১০. পিপুফিশু - বড় কুঁড়ে বা অতিরিক্ত অলস। ১১. মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন - প্রাণপণে সংকল্প সিদ্ধ করা ১২.ন ভূতং ন ভবিষ্যতি - অভূতপূর্ব ১৩. হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রী - নির্বোধের দৃষ্টান্ত ১৪. পর্বতের মূষিক প্রসব - বিরাট আড়ম্বরের তুচ্ছ পরিণতি ১৫. নাল্পে সুখমস্তি - অল্পবস্তুতে সুখ নেই ১৬. ধনুর্ভঙ্গ পণ - অতি কঠোর ও সাংঘাতিক প্রতিজ্ঞা ১৭. ধর লক্ষণ - পরিপূর্ণভাবে পরিষ্কার নির্দেশ ছাড়া কোন কাজে হাত দেয়না এমন ১৮. ধুন্ধুমার কাণ্ড - তুমুল কাণ্ড, প্রচণ্ড কোলাহল ১৯. নারাণাং মাতুলক্রম - মানুষ মাতুল বা মামার অনুসরণকারী ২০. পাততাড়ি গুটানো - পালিয়ে যাওয়া, চম্পট দেয়া, কাজ সেরে চলে যাওয়া ...