Posts

সুদ, মুনাফা ও মূলধন নির্ণয়ের সূত্র

  সূত্রঃ সুদ,মুনাফা এ মূলধন সূত্রঃ ১   যখন মুলধন, সময় এবং সুদের হার সংক্রান্ত মান দেওয়া থাকবে তখন-সুদ / মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদেরহার) / ১০০ প্রশ্নঃ ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত? সমাধানঃ সুদ / মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০ = ১১৪ টাকা সূত্রঃ ২   যখন সুদ, মুলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার) প্রশ্নঃ ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে? সমাধানঃ সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫) = ৪ বছর সূত্রঃ ৩  যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকে তখন –সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০ প্রশ্নঃ বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে? সমাধানঃ সময় = (২– ১) /১০ x ১০০ = ১০ বছর সূত্রঃ ৪  যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সময় উল্লেখ থাকে তখনসুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০ প্রশ্নঃ সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে? সমাধানঃ সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০ = ২৫% সূত্রঃ ৫  যখন সুদ সময় ও মূলধন দেওয়া থাকে তখনসুদের হার = (সুদ x ১০...

ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? ব্যবস্থাপনার জনক কে?

 ★ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? #প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যবস্থাপক যে সকল কার্যাবলী (পরিকল্পনা, সংগঠন, কর্মীসংস্থান, নেতৃত্ব, নিয়ন্ত্রণ) সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করে থাকে তার সমষ্টিকে ব্যবস্থাপনা বলে। ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল খুব সুন্দর ভাবে তা উপস্থাপন করেছেন। তিনি ব্যবস্থাপনাকে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে, ব্যবস্থাপনা হলো পূর্বানুমান ও পরিকল্পনা করা, সংগঠিত করা, আদেশ নির্দেশ দেওয়া, সমন্বয়সাধন এবং নিয়ন্ত্রণ করা।” টেরি এবং ফ্রাংকলিন (Terry & Franklin) এর মতে “ব্যবস্থাপনা হলো এমন একটি স্বতন্ত্র প্রক্রিয়া যা মানুষ ও অন্যান্য সম্পদ সমূহের সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে উদ্দেশ্য নির্ধারণ ও তা অর্জনের নিমিত্তে পরিকল্পনা, সংগঠন, উদ্বুদ্ধ করন ও নিয়ন্ত্রণ কার্যের সাথে সম্পৃক্ত। ব্যস্থাপনা শুধু প্রাতিষ্ঠানিক জীবনেই সীমাবদ্ধ নয় বরং ব্যক্তি জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে রয়েছে ব্যবস্থাপনার অবদান। ★ব্যবস্থাপনার জনক? #আসলে ব্যবস্থাপনার জনক কে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। ব্যবস্থাপনার শাখা-প্রশাখা অনেক। একেক শাখায় একেকজনের ভূমিকা রয়েছে।  নিম্নে ব...

গণিতের সূত্রাবলী।ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র।দৈর্ঘ্য পরিমাপ।

  পাটিগণিত এর সূত্রাবলীঃ ◕ যোগফল ও গড় নির্ণয়ের সূত্র ❉ ধারার পদসংখ্যা= {(শেষপদ-১ম পদ)÷ প্রতিপদের পার্থক্য} ❉ ধারার যোগফল={( ১ম পদ+শেষপদ)× পদসংখ্যা}÷২ ❉ ধারার গড়=( ১ম পদ+শেষপদ)÷২ ◕ ক্ষেএফল নির্ণয়ের সূত্র ❉ আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য×প্রস্থ) বর্গ একক ❉ আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ) ❉ সামান্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি×উচ্চতা (বর্গ একক) ❉ বর্গের ক্ষেত্রফল = (বাহু)² (বর্গ একক) ❉ বর্গক্ষেত্রর পরিসীমা = ৪ ×বাহুর দৈর্ঘ্য ❉ বর্গাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= বর্গ একক ❉ আয়তাকার ঘনবস্তুর আয়তন = (দৈর্ঘ×প্রস্থ×উচ্চতা) ঘন একক ❉ ত্রিভুজাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক ❉ ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল=১/২(a+b)×h [aওb সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্য ও hউচ্চতা] ❉ ঘনকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=6 ❉ আয়তাকার ঘনবস্তুর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=২(ab×bc×ca) [aদৈর্ঘ্য, bপ্রস্থ, c উচ্চতা] ❉ বৃত্তের পরিধি=২πr, ❉ বৃত্তের ক্ষেত্রফল= πr² = 22/7r² {এখানে বৃত্তের ব্যাসার্ধ r} ❉ চার দেয়ালের ক্ষেত্রফল = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)×উচ্চতা ◕ দৈর্ঘ্য পরিমাপ ❉ ১ কি.মি = ১০০০ মিটার ❉ ১ কি.মি = ১০ হেক্টোমিটার ❉ ১ কি.ম...

জ্যামিতির সংজ্ঞা।বৃত্তের পরিধি।বৃত্তের ক্ষেত্রফল

চাকরির পরীক্ষার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ  জ্যামিতির সংজ্ঞাঃ ১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?— ৬ সমকোণ ২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি— ৭২০ ডিগ্রি ৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়— ৯গুন ৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে— অন্ত:কেন্দ্র ৫.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ––৯০ ডিগ্রী ১.তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের বলে— সদৃশ ত্রিভুজ 2.ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি–দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম ৩.কোন ত্রিভুজের একটি বাহু উভয় দিকে বর্ধিত করায় উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণগুলি সমান হলে , ত্রিভুজটি— সমদ্বিবাহু ৪. ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?— প্রবৃদ্ধ কোণ ৫.একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দু,টি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি–১৮০ ডিগ্রি ১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?— ৬ সমকোণ ২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি— ৭২০ ডিগ্রি ৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়— ৯গুন ৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুত...

সাম্প্রতিক প্রশ্নাবলী আগস্ট ২০২২।সাধারণ জ্ঞান ২০২২।আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী ২০২২

-------------------------------------- সাম্প্রতিক প্রশ্নাবলী  -------------------------------------- বাংলাদেশ ======================== প্র: পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হয় কবে?  উঃটি ২০ আগস্ট ২০২২ জাজিরা ) প্র: HSBC'র বাংলাদেশের রিটেইল ব্যাংকিংয়ের প্রথম নারী প্রধান হিসেবে নিয়োগ পান কে? উ: তানমি হক। প্র: সম্প্রতি শ্বেতচন্দন গাছ উৎপাদনে প্রথমবারের মতো সাফল্য পায় কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট। প্র: গণিতবিদ ও উচ্চমাধ্যমিক জ্যামিতি ও ক্যালকুলাস বইয়ের লেখক অধ্যাপক এ এ কে এম লুৎফুজ্জামান মৃত্যুবরণ করেন কবে?obydur joy উ: ৫ আগস্ট ২০১২।  প্রঃ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে একশ গান গেয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েন কে? উ: লিসা কালাম।  প্র: আমাদের অর্থে আমাদের পদ্মা সেতু গ্রন্থটি সম্পাদনা করেন কে?  উ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।  প্রঃ দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে কতটি? উ: ১০৮টি প্র: জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী,জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার কত? উঃ১.২২% প্র: জনতমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, পুরুষ ও ম...

যৌথমূলধনী কোম্পানি কি? যৌথমূলধনী কোম্পানির বৈশিষ্ট্য

  যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা কোম্পানিঃ সাধারণ অর্থে,কতিপয় ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে সেচ্ছায়,যৌথভাবে মূলধন বিনিয়োগ করে যে আইনসম্মত ব্যবসায় গঠন করে তাকে যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা যৌথমূলধনী কোম্পানি বলে। ব্যাপক অর্থে,যৌথমূলধনী ব্যবসায় বা কোম্পানি হলো আইনসৃষ্ট ও আইনসম্মত কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তার অধিকারী, চিরন্তন অস্তিত্বসম্পন্ন সীমিত দায় সম্পন্ন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান যেখানে কতিপয় ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে যৌথভাবে মূলধন বিনিয়োগ করে।  প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ ১।১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন এর ২(১-ঘ) ধারা অনুয়ায়ী, "কোম্পানি বলতে কোম্পানি আইনের অধীনে গঠিত ও নিবন্ধিত  অথবা কোনো বিদ্যমান কোম্পানিকে বোঝায়।" ২।❝কোম্পানি হলো এমন একটি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তাযা অদৃশ্য, অস্পর্শনী অথচ আইনের মধ্যে টিকে থাকে।❞ -----জন মার্শাল  ৩।❝কোম্পানি বলতে আইন স্বীকৃত এমন একটি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তাকে বুঝায় যার একটি নাম,একটি সাধারণ সীল ও যৌথ মূলধন থাকে এবং তা সীমিত দায় বিশিষ্ট ও হস্তান্তর যোগ্য নির্দিষ্ট মূল্যের শেয়ারে বিভক্ত।❞     -----অধ্যাপক ওয়াই,কে,বুশান ★আরও পড়ুন (  গ্রাফিকাল ইউজার ইন্ট...

What is management accounting। scope of management accounting। Tools and techniques of management accounting। Importance of management accounting

Management accounting is a special Branch of accounting. It is a modern and scientific innovation of accounting. The part of accounting that helps managers in taking decision providing accounting information is called management accounting.  Many authors and institutions have defined the management accounting in different ways. Some of The popular definations are given below: 1.  Management accounting is concerned with accounting information tgat is useful to management of an organisation.  _R.N. Anthory 2. Management accounting is regarded as any form of accounting which enables a business organisation to be conducted more efficiently.  _ICAB 3. Management accounting is used to describe the accounting methods, system and techniques which cupled with special knowledge and ability assist management in its take of maximizing profits and minimizing loss. _J.Batty  In fine,we can say management accounting is a ]art of general accounting process which provid...