হিসাববিজ্ঞান শর্ট প্রশ্ন পার্ট-১
১।হিসাববিজ্ঞান কাকে বলে?
উওর: আর্থিক লেনদেন সমূহের সার্বিক ফলাফল নির্ণয় ও বিবরণের সাহায্যে বিশ্লেষণ করা কে হিসাববিজ্ঞান বলে।
২।হিসাববিজ্ঞানের জনক কে?
উওর: লুকা প্যাসিওলি।
৩।তথ্য সরবরাহের ভাষা বলা হয় কাকে?
উত্তর: হিসাববিজ্ঞান কে।
৪।হিসাববিজ্ঞান প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ কি?
উওর: লেনদেন শনাক্তকরণ।
৫।আভিধানিক অর্থে হিসাব বলতে কী বোঝায়?
উওর: গণনা করা।
৬।ব্যবসায়ের ভাষা বলা হয় কাকে?
উওর: হিসাববিজ্ঞানকে।
৭।হিসাববিজ্ঞানকে ব্যবসায়ের ভাষা বলা হয় কেন?
উওর: আর্থিক তথ্য সরবরাহ করে বিধায় হিসাববিজ্ঞানকে ব্যবসায়ের ভাষা বলা হয়।
৮।হিসাববিজ্ঞানের প্রথম গ্রন্থের নাম কি?
উওর: সুম্মা ডি এরিথমেটিকা জিওমেট্রিয়া প্রোপোরশনিয়েট প্রোপোরশনালিটা।
৯।হিসাববিজ্ঞানের প্রধান শাখা কয়টি?
উওর: তিনটি।
১০।হিসাববিজ্ঞানের প্রধান তিনটি শাখা কী কী?
উত্তর:
১. আর্থিক হিসাব বিজ্ঞান
২. উৎপাদন হিসাব বিজ্ঞান
৩. ব্যবস্থাপকীয় হিসাব বিজ্ঞান।
১১।আর্থিক হিসাববিজ্ঞান কি?
উত্তর: হিসাববিজ্ঞানের একটি শাখা। অর্থাৎ হিসাববিজ্ঞানের যে শাখায় অর্থনৈতিক এবং আর্থিক তথ্যসমূহ বিনিয়োগকারী, পাওনাদার ও অন্যান্য বাহ্যিক পক্ষসমূহকে সরবরাহ করা হয় তাকে আর্থিক হিসাব বিজ্ঞান বলে।
১২।হিসাববিজ্ঞানের প্রধান উদ্দেশ্য কি?
উওর: আগ্রহী ব্যবহারকারীদেরকে প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া।
১৩।হিসাববিজ্ঞানের প্রাথমিক উদ্দেশ্য কি?
উওর: প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত লেনদেন সনাক্তকরণ ও লিপিবদ্ধ করণ।
১৪।দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বলতে কি বুঝায়?
উওর: প্রত্যেকটি লেনদেনকে দুটি পক্ষে লিপিবদ্ধকরণ।
১৫।দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির প্রণেতা বা জনক কে?
উওর: লুকা প্যাসিওলি।
১৬।দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির উদ্ভব হয় কত সালে?
উওর: ১৪৯৪ সালে।
১৭।হিসাববিজ্ঞানের তথ্য ব্যবস্থায় কয়টি পক্ষ জড়িত থাকে?
উত্তর: দুটি পক্ষ জড়িত থাকে। যথা: তথ্য প্রস্তুতকারী এবং তথ্যের ব্যবহারকারী।
১৮।হিসাববিজ্ঞান তথ্যের ব্যবহারকারী কয়জন?
উত্তর: ২ জন। যথা: অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারী ও বাহ্যিক ব্যবহারকারী।
১৯।হিসাববিজ্ঞানের নৈতিকতা বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: হিসাববিজ্ঞানে নৈতিকতা হলো একটি মানদন্ড। যা হিসাববিজ্ঞানের কার্যাবলি সততা বা অসততা, ঠিক বা ভুল, স্বচ্ছতা বা অস্বচ্ছতা, বৈধ বা অবৈধ বিচার করে থাকে।
Comments
Post a Comment